নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম  বক্কর বলেন, আওয়ামী লীগের নেতারা দুর্নীতি আর লুটপাট করে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করে বিদেশে সেকেন্ড হোম করেছেন। কিন্তু  জনগণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেবে না।  দেশের জনগন আওয়ামী দুর্নীতি ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে। আওয়ামী লীগ দেশের জনগনের সাথে উন্নয়নের কথা  বলে একদলীয় ভাবে  গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন আগামী নির্বাচনে স্মার্ট বাংলদেশের গল্প শুনিয়ে মধ্যরাতের নির্বাচন করার পায়তারা করছে। আমরা স্পষ্ট বলতে চাই এইটি ২০২৩ সাল ২০১৮ নয়,জনগণ জেগে উঠেছে। দিনের ভোট

রাতে করার সুযোগ পাবেন না। দেশের সর্বস্তরের জনতা আওয়ামী সন্ত্রাসী ও লুটেরা সরকারের পরিবর্তন করতে রাজপথে নেমে এসেছে। দেশের জনগণই্ আওয়ামী ফ্যাসিষ্ট সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করবে। জনগণ তাদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনবে।  

তিনি আজ রবিবার, ২১ মে, বিকালে, দলীয় কার্যালয় নাছিমন ভবনে  বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও ঘোষিত ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে আগামী ২৩ মে মঙ্গলবার  কেন্দ্র ঘোষিত পদযাত্রা কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে আকবরশাহ, পাহাড়তলী, হালিশহর, খুলশী, ডবলমুরিং, বন্দর, পতেঙ্গা, ইপিজেড় থানা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের প্রস্ততি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেন,আগামী ২৩ই মে মঙ্গলবার বিএনপির পদযাত্রা সফল করার লক্ষ্যে সকল নেতৃবৃন্দদেরকে প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রস্তুতি সভা করে জনগণকে সাথে নিয়ে রাজপথে নামতে হবে। এই স্বৈরাচার সরকারকে বিদায় করতে হবে।এই  স্বৈরাচার সরকার বিদায় নিলে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।দেশ নেত্রী বেগম  খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক এস এম সাইফুল আলমের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপি'র শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন। এতে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক এড. আবদুস সাত্তার, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, মো. শাহ আলম, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য নিয়াজ মো. খান, আবুল হাশেম, মন্জুর আলম মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, শ্রমিক দলের শেখ নূরউল্লাহ বাহার, থানা বিএনপির সভাপতি হাজী বাবুল হক,মোশাররফ হোসেন ডেপটি, আবদুস সাত্তার সেলিম, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান, মো. শাহাবুদ্দীন, হাজী বাদশা মিয়া,মাঈনুউদ্দীন চৌধুরী মাঈনু,নগর ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম, সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, শ্রমিকদলের সভাপতি  তাহের আহম্মেদ, সাধারন সম্পাদক নজরুল সরকার, জাসাসের আহবায়ক এম এ মুছা বাবলু, কৃষকদলের সদস্য সচিব কামল পাশা নিজামী  তাঁতীদলের সদস সচিব মনিরুজ্জামান মুরাদ, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ফয়েজুল ইসলাম, হাজী মো. ইলিয়াছ, জমির আহমদ, মো. ইলিয়াছ, ফারুক আহমদ, রফিক উদ্দিন চৌধুরী, এড. আবুল কাশেম মজুমদার, হুমায়ুন কবির সোহেল, খন্দকার নুরুল ইসলাম, মো. হারুন, শরিফুল ইসলাম, মোশারফ জামাল, হাজী মো. মহসিন,খাজা আলাউদ্দিন, আজম উদ্দিন, আশরাফ উদ্দিন, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক  ফরিদুল আলম চৌধুরী,  নাসিম আহম্মেদ, আশরাফ খান,হাবিবুর রহমান চৌধুরী, আলী হায়দার, আনোয়ার হোসেন আরজু, মনজুর মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, হাজী মো. জাহেদ, এস এম আজাদ, মনজুর কাদের, শফি মেম্বার  প্রমুখ।