নিউজগার্ডেন ডেস্ক: কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেছেন, সারাদেশে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আওয়ামীলীগ হামলা করেছে, এরমাধ্যমে আওয়ামীলীগের চরিত্র ফুটে উঠেছে। ক্ষমতার মসনদ হারাতে হবে সে ভয়ে আওয়ামীলীগ আজ আতংকিত, যার কারণে আজকে মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর মত পরিচ্ছন্ন একজন রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করেছে। আমরা বলতে চাই এই মোশাররফ হোসেন দিপ্তীসহ, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে এই আন্দোলন থামানো যাবে না। এখন শেখ হাসিনার পতন কোন ভাবেই থামানো যাবে না। যে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে আর থামিয়ে দেয়া যাবে না। এ

আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। গতিশীল করতে হবে। দেশ বাঁচাতে, জনগণ ও গণতন্ত্র বাঁচাতে চলমান এই আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। 

তিনি আজ ১১ ফেব্রুারি (শনিবার) বিকালে কারাবন্দি কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি'র মুক্তির দাবিতে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মহানগর যুবদলের উদ্যোগে সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে যুবদলের প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রস্তুতি সভায় মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইকবাল হোসেন সভাপতির বক্তবে বলেন, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারী মোশাররফ হোসেন দিপ্তীসহ রাজবন্দীদের মুক্তির দাবীতে যুবদলের সমাবেশ সফল করে চলমান আন্দোলন ত্বরাণি¦ত করতে যুবসমাজকে আহবান জানান।

এতে আরো বক্তব্য রাখেন, নগর যুবদলের সহ সভাপতি আজমল হুদা রিংকু, নূর আহমদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, এম এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাবুদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মোহাম্মদ হারুন, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, অরূপ বড়–য়া, মোহাম্মদ আলী সাকী, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, মো. সেলিম, এরশাদ হোসেন, আবদুর হামিদ পিন্টু, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, জিয়াউল হুদা জিয়া, সংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, গুলজার হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল পলাশ, মুজিবুর রহমান রাসেল, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমদ খোকন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মদ সাগীর, আলাউদ্দিন, মহিউদ্দিন মুকুল, আসাদুজ্জামান রুবেল, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, সহ সম্পাদক বৃন্দ আতিকুর রহমান, কমল জ্যোতি বড়–য়া, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম, মো. সালাহ উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, হাফেজ কামাল উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, আবদুল্লাহ আল মামুন জিতু, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, নগর যুবদলের সদস্য শাবাব ইয়াজদানী, মাহাবুব খান জনি, সাইদুল হক সিকদার, আজিজ চৌধুরী, থানা যুবদলের আহবায়ক শফিউল আজম, বজল আহমদ, মোশাররফ আমীন সোহেল, ইসমাঈল হোসেন লেদু,সদস্য সচিব মো. হাসান, শওকত খান রাজু, তাজ উদ্দিন তাজু, ইলিয়াছ খান, এ জে এম সোহেল, সারোয়ার হোসেন, সি: যুগ্ম আহবায়ক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, আবদুল জলিল, মোর্শেদ কামাল, মো. ইয়াছিন, সাইফুল আলম রুবেল, সাজ্জাদ আহমেদ সাদ্দাম, ইউনুছ মুন্না, মোঃ মিল্টন, রিদোয়ান হোসেন জনি, দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলী, মো. আকতার, মোহাম্মদ ইউনুছ, জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হাসান, আবু বক্কর বাবু, মো: আবু তৌহিদ, মো. জাবেদ, রাসেল খান, দেলোয়ার হোসেন ও এইচ এম অভিসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।