নিউজগার্ডেন ডেস্ক: বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, বর্তমান সরকার জোর করে ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মী ও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে কটুক্তি ও মামলা হামলা অব্যাহত রেখেছে। তারা তারেক রহমানকে দেশান্তরিত করে বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়ে নেতৃত্ব শূন্য করে বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের মিথ্যা স্বপ্ন পুরণ হয়নি বরং তারাই এখন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে ধ্বংসের ধারপ্রান্তে। বিদেশে চিকিৎসাধীন থেকে দলের ক্রান্তিলগ্নে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিতে নতুন প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে। তারেক রহমানের সুদূরপ্রসারী চিন্তায় অল্পসময়ের মধ্যে বিএনপিকে গোছানোর কাজ শেষ করেছেন।

তিনি তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে তার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।

তিনি রবিবার (২০ নভেম্বর) বাদে আসর নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান  তারেক রহমানের ৫৮ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

এতে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতন, নিপীড়ন, দুঃশাসনে দেশ আজ ধ্বংসের সর্বশেষ প্রান্তে উপনীত হয়েছে। দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা আজ হুমকির মুখে। বহুদলীয় গণতন্ত্রের শেষ চিহ্নটুকু মুছে ফেলে আবারও নব্য বাকশালী শাসনের নিষ্পেষণে সারাজাতিকে বন্দি করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার হয়রানি ও গুম করা হচ্ছে। এই দুঃসময়ে তারেক রহমানের দৃঢ় মনোবল ও নেতৃত্ব দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে উজ্জীবিত করছে।

দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি'র শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক এস এম সাইফুল আলম, নাজিমুর রহমান, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, হাজী মো. আলী, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, এস এম আবুল ফয়েজ, আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর বিএনপি নেতা জি এম আইয়ুব খান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, মো. আজম, আবদুস সাত্তার সেলিম, আবদুল্লাহ আল হারুন, এম আই চৌধুরী মামুন, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, আবদুল কাদের জসিম, জাহাঙ্গীর আলম, মহানগর বিএনপি নেতা এড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, গাজী আইয়ুব আলী, দিদারুল আলম, আবদুল বাতেন, একেএম পেয়ারু, আবদুল হালিম স্বপন, ইদ্রিস আলী, আজাদ বাঙ্গালি, ইউনুছ চৌধুরী হাকিম, নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, আবদুল আজিজ, আলী আজম চৌধুরী, রেহান উদ্দীন প্রধান, ইউছুপ শিকদার, শ্রমিকদলের ইদ্রিছ মিয়া, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক নুরুল হক, জাসাসের আহবায়ক এম এ মুছা বাবলু, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, হাজী মো. ইলিয়াছ, রফিক উদ্দিন চৌধুরী, এস এম ফরিদুল আলম, মো. আসলাম, শরিফুল ইসলাম, হাজী মো. মহসিন, খাজা আলাউদ্দিন, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী,  সাদেকুর রহমান রিপন, আলী হায়দার, মনজুর মিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, ফিরোজ খান প্রমুখ।