এম এম রাজা মিয়া রাজু: করোনাভাইরাসের স্বাস্থ্যবিধির কোথা ও মানা হচ্ছে না। কি গ্রাম কি শহর একই অবস্থা। অথচ ডেল্টা ওমিক্রম পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে শ’শ লোক করোনায় আক্রান্ত হয়েছে বলে সূত্রে প্রকাশ। করোনাভাইরাস ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায়  সরকার পূর্বের মত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে যাত্রীবাহী গাড়ীতে প্রতিসিটে একজন করে অর্ধেক যাত্রী বহন করতে হবে। ভাড়া থাকবে বরাবর। হোটের রেস্তোরা বাজারসহ সব স্থানে মাস্ক ব্যবহার আবশ্যক করা হয়েছে। সামাজিক দুরত্ব ও বজায় রাখা আবশ্যকীয়। কিন্তু সাতকানিয়াসহ কোথা ও

অধিকাংশ লোক এ নির্দেশনা মানছে না। মাঠে প্রশাসনের তদারকি নেই বললেই চলে। এমনিতে মানুষ খামখেয়ালীপনা আরও ভ্রাম্যমানের তৎপরতা না থাকায় রাস্তা ঘাট দোকান ও বাজারে মাস্কবিহীন তারা ঘুরছে। এতে হাতেগোনা স্বাস্থ্যসচেতন ব্যক্তি করোনার ঝুকি নিয়ে  দিন অতিবাহিত করছে। জানা যায় সাতকানিয়ার ইউএনও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি এখন বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন। তাছাড়া  সাতকানিয়ায় আর ও ১০জন আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয়সূত্রেপ্রকাশ গত ২৪ঘন্টায়  চট্টগ্রামে ১হাজার ৩শত ৪১জন করোনায় আক্রান্ত হয়। তন্মধ্যে শহরে ৭শত ২৭জন ও উপজেলায় ৬শত ১৪জন। মানুষকে সুরক্ষা রাখতে সরকার এ উদ্যোগ নেয়। যাদের জন্য সরকারের মাথা ব্যথা তারা কুম্ভ কর্ণে রয়েছে। অবস্থাদৃষ্টি ধারণা হয় রোগবালাই তাদের স্পষ্ট করবে না। স্বাস্থ্যবিদদের মতে রোগ নিবারণ করতে চিহ্নিত ফর্মূলা ও ঔষধ সেবন করতেই হবে। তার ব্যত্যয় হলে স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে। রোগব্যাধির নিয়ম কারো অবহেলা মোটেই উচিৎ নয়। ঠেকায় না পড়লে কেউ সহজে সোজা হয় না। যেই মাত্র বিপদের সম্মুখী হয় তখন কাকুতি মিনতিতে কাতর হয়ে পড়ে। ডাকে আল্লাহকে। এর আগে থাকে খান বাহাদুর। সূত্রমতে এ করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে হলে সবাইকে অবশ্যই মানতে হবে। কিন্তু এ নিয়ম প্রতিপালনে মাঠে ভ্রাম্যমান পরিচালনা করে  স্বাস্থ্য উদাসিন ব্যক্তিদের শাস্তি প্রদান করতে হবে।