নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চান্দগাঁও থানা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল গফুরের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী ৬নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে করমপাড়া জামে মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি'র আহবায়ক কমিটির ১নং সদস্য ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের মাটি ও মানুষের নেতা আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ।
আরো উপস্থিত ছিলেন চাঁদগাও থানা বিএনপি'র সাবেক যুগ্ন সম্পাদক ও মহানগর বিএনপির নেতা জাফর আহমদ, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোঃ ইউসুফ, মোহাম্মদ আলী লেদু, মনজুর আলম, মাহবুব, মোঃ আবু, চাঁন্দগাও থানা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি

মোঃ শাহেদুল আলম শাহেদ, ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি মোঃ শাহাজান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফজল কবির, সিঃ সহ-সভাপতি জয়নাল আবেদীন, সহ-সভাপতি মোঃ সাইফু, মোঃ ইয়াসিন, নুরুদ্দিন, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহদপ্তর সম্পাদক আব্দুল করিম, থানা ছাত্রদলের নেতা মামুন, ওয়ার্ড  যুবদলের প্রচার সম্পাদক মোঃ মানিক, আলাউদ্দীন, এরশাদ, আজাদ, বাবুল, দিনার, ফাহিম, ভোলা, আবিরসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলহাজ্ব এরশাদ উল্লাহ বলেন, রাজনৈতিক জীবনে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করায় দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে আব্দুল গফুর ছিলেন শ্রদ্ধার মানুষ। দলীয় গণ্ডির বাইরেও তার অসংখ্য ভক্ত-অনুরক্ত রয়েছে। আব্দুল গফুর ছিলেন একজন প্রথাবিরোধী ভিন্ন প্রকৃতির রাজনৈতিক নেতা। সকল প্রকার অনিয়ম ও ঘুষ-দুর্নীতির বিপরীত শিবিরে ছিল তাঁর শক্তিশালী অবস্থান। শুধু কথা নয়, তিনি কাজে বিশ্বাসী ছিলেন। অত্যন্ত সৎ ও ন্যায়পরায়ণ এ মানুষটি ছিলেন আকাশচুম্বি ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তার মধ্যে কোনো ভণ্ডামি ও বহুরূপী মনোভাব ছিল না। কথা-বার্তা ও আচার-আচরণে আভিজাত্যের প্রভাব থাকলেও তিনি যা বলতেন; লুকোচুরি না করে স্পষ্টভাষায় বলতেন। ছলচাতুরি কিংবা মোসাহেবী তিনি মোটেই পছন্দ করতেন না। মিথ্যে আশ্বাস দিয়ে কাউকে ঘোরানোর বদাভ্যাস তার ছিল না। পদপদবী থাকাকালীন তিনি কখনও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিসহ কোনো অপকর্মকে প্রশ্রয় দিতেন না। নিজদলের সন্ত্রাসীরাও তাঁর কাছে যাওয়ার সাহস পেতো না। যেকোনো বিষয়ে নীতি-নৈতিকতার অবস্থান থেকে কখনো তিনি একচুলও নড়েননি।