সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১ ১১:২২ পিএম
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: পরিমাণ ও ওজনে কম-এমন পণ্য লোড করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে বহু প্রতিক্ষীত ১০ টনের মোবাইল ক্রেন আবারো আনা হচ্ছে। ২০ টন ৩০ টন ৫০ টনের মোবাইল ক্রেন দিয়ে বন্দরের মালামাল উঠানামা খরচ বেশী পড়ে, তাই চট্টগ্রাম বন্দরে ৭ বছর পর যুক্ত হতে যাচ্ছে অধিক ব্যাবহারীত ১০ টন মোবাইল ক্রেন। যন্ত্রপাতির পর্যাপ্ততা নিশ্চিতকরণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে এই ব্যবস্থা। এর আগে ২০১৪ সালে ১০ টন ক্ষমতার দশটি মোবাইল ক্রেন কিনেছিল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)। সেবার এ সব ক্রেন সরবরাহের কাজ পেয়েছিল জার্মানির
সেনেবুগান কোম্পানি। এবার চবকের প্রায় ৬০ কোটি টাকার ১০ টন ক্ষমতাসম্পন্ন ২৩ টি মোবাইল ক্রেন ক্রয়ের দরপত্রে অংশ নিয়েছে চার প্রতিষ্ঠান। ‘চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ড এবং টার্মিনালের জন্য প্রয়োজনীয় ইক্যুইপমেন্ট সংগ্রহ’ প্রকল্পের আওতায় দশ টন ক্ষমতার ২৩ টি মোবাইল ক্রেন ক্রয়ের জন্য গত ১৫ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে চবক। বুধবার (২৫ নভেম্বর) ছিল দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন।
প্রাপ্ততথ্য মতে, মোট ৪ টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র জমা দিয়েছে। এগুলো হলো-ফ্রান্সের মেনিটক ক্রেন গ্রুপ ফ্রেন্স এসএএস, তাদের দেশীয় এজেন্ট হলো ঢাকার এসেনশিয়াল ট্রেড লাইনস লিমিটেড এবং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ইউএসএ’র মেনিটক; সিঙ্গাপুরের ইকমট্রেড হোল্ডিং (প্রা:) লিমিটেড, তাদের দেশীয় এজেন্ট ঢাকার রিজেন এনার্জি এবং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জাপানের কাটু ওয়ার্কস কোম্পানি লিমিটেড; জাপানের তাদানো লিমিটেড, প্রতিষ্ঠানটি নিজেই ক্রেন উৎপাদন করে, তাদের দেশীয় এজেন্ট চট্টগ্রামের কিংস শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং লিমিটেড এবং দরপত্রে অংশগ্রহণকারী চতুর্থ প্রতিষ্ঠানটি হলো জার্মানির সেনেবুগান ফেব্রিকস, এ প্রতিষ্ঠানটিও নিজেরাই ক্রেন তৈরি করে এবং তাদের লোকাল এজেন্ট হলো ঢাকার বাংলামার্ক কর্পোরেশন।
অর্থাৎ, মেনিটক ইউএসএ’র যন্ত্রপাতি, ইকমট্রেড ও তাদানো জাপানের এবং সেনেবুগান জার্মানির যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। এ চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা মোবাইল ক্রেনগুলো সরবরাহের কাজ পাবে। তবে দরপত্র প্রক্রিয়া শেষে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে ওয়ার্ক অর্ডার ইস্যুর প্রায় এক বছর পর ক্রেনগুলো চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছাবে।
উল্লেখ্য, ‘চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ড এবং টার্মিনালের জন্য প্রয়োজনীয় ইক্যুইপমেন্ট সংগ্রহ’ প্রকল্পের মাধ্যমে আটটি গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ মোট ১০৪টি যন্ত্রপাতি কেনা হবে। এর ফলে চট্টগ্রাম বন্দরে কার্গো/ কনটেইনার হ্যান্ডলিং ইক্যুইপমেন্টের পর্যাপ্ততা ৭০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশে উন্নীত হবে। এনসিটিতে গ্যান্ট্রি ক্রেনের চাহিদা শতভাগ পূরণ হবে। জাহাজের ওয়েটিং টাইম ৬০ ঘন্টা থেকে ৪৮ ঘন্টায় নেমে আসবে এবং তৈরি পোশাক খাতে পোর্ট লিড টাইম উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।
সাবস্ক্রাইব ইউটিউব চ্যানেল
লাইক ফেইসবুক পেইজ
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর এক ... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা মাওলানা শামছুদ্দীন (র:)’র ১১ তম মৃত্যুবার্ষি... বিস্তারিত
কানিজ কাউসার চৌধুরী: যাকে ক্ষমতা,মোহ,লোভ গ্রাস করতে পারেনি। নিজের অর্থ,সামর্থ্য দিয়ে দেশ, ও মানবতা... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া থানার খাগরিয়ায় এতিম ও হেফজ শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতব... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম বিএ অনার্স এম এ এর সাথে শিলখালী ই... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চসিক নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও নগর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ শাহাদাত হ... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক আলহাজ্ব মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন সিটি কর... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: দৈনিক সকালের সময় ৪র্থ বর্ষপূর্তি ৫ম বর্ষে পর্দাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম প্রেস ক্ল... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: নগরীর উত্তর ও দক্ষিন পতেঙ্গাসহ দক্ষিন হালিশহর ওয়ার্ডের জনসাধারনকে সালাম ও শুভ... বিস্তারিত
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর এক ... বিস্তারিত